আসসালামু আলাইকুম। গল্প প্রতি শনিবার, সোমবার এবং বুধবার রাত ১০টা থেকে ১১ টার মধ্যে ওয়েবসাইটে পোস্ট হবে।

New SITE!

জলপরীর প্রেমে পর্বঃ ০৯

Bangla Dub Novels

 *জলপরীর প্রেমে*

পার্টঃ০৯

লেখকঃহৃদয় বাপ্পী(পিচ্চি)

।।।।

।।।।

।।।।

বিকালে কলিং বেল বাজলো।দরজা খুলে দিলাম আমি।।।দেখি দুইটা ইয়া বড় ব্যাগ নিয়ে দাড়িয়ে আছে জারা।আমাকে দেখে সুন্দর একটা হাসি দিয়ে দিলো যে হাসিতে যে কেউ পাগল হয়ে যাবে।

.

--কি হলো এভাবে হা করে তাকিয়ে আছো কেনো?(জারা)

.

--দেখছি।(আমি)

.

--কি দেখছো এভাবে।(জারা)

.

--আমার হবু বউটাকে।(আমি লজ্জা পেয়ে)

.

--হয়ছে আর দেখতে হবে না।সরো তো এবার।(জারা)

.

--আরে জারা চলে আসছিস।(হৃদি চলে আসলো আর জরিয়ে ধরলো জারাকে)

।।।।

।।।।

ওদের দেখে মনে হচ্ছে কত আগের বন্ধু ওরা।।আম্মুও চলে আসলো। 

.

--হৃদি যা জারাকে ওর রুম দেখিয়ে দিয়ে আয়।(আম্মু)

.

--হুমমম আম্মু যাচ্ছি।(হৃদি)

.

--এই ব্যাগ গুলা তোকে নিতে হবে না।।।হৃদয় ভাই আমার ওর ব্যাগ দুইটা নিয়ে আয়তো।(হৃদি)

.

--আমি কেনো তুই একটা নে।(আমি)

.

--আমি ওকে নিয়ে যাচ্ছি দেখছোস না।(হৃদি)

.

--যা হৃদু নিয়ে যা বাবা।(আম্মু)

.

--আম্মু তুমিও ওর সাপোর্টে।(আমি)

।।।।

।।।।

ব্যাগ দুইটা নিয়ে উপরে উঠতেছি।এখন সব রাগ তো জারার উপরে লাগতেছে।।।এত ভারী ভারী দুইটা ব্যাগ কেনো আনতে হবে ওর।।।আর এই ব্যাগে মানুষ মেরে আনে নি তো ও।।।কি জানি এত ভার কেনো।।।কষ্ট করে সিড়ি দিয়ে উঠতে ছিলাম একটা ব্যাগ গাড়ে আরেকটা হাতে নিয়ে।।।হঠাৎই ব্যাগ দুটোর ওজন কমতে শুরু করলো।।।জারার দিকে তাকালাম দেখি মুচকি হেসে দিয়েছে।মানে ঔ জাদুর প্রয়োগ করেছে এখানে।।।যাইহোক নারাতে নারাতে ব্যাগ দুইটা নিয়ে গেলাম।

.

--কিরে ভার না ব্যাগ।এভাবে এতো সহজে কিভাবে নিয়ে আসলি?(হৃদি)

.

--এই ভারের ব্যাগ উঠানো তো আমার এই ছোট আঙ্গুলের খেল।(আমি)

.

--কোথায় দেখি।।।বাব্বা এতো ভার ব্যাগ কিভাবে নিয়ে আসলি।(হৃদি)

.

--দেখতে হবে তো আমি কে।।তোর দ্বারা এসব হবে না।(আমি)

.

--হয়ছে হয়ছে ভাব দেখাতে হবে না।(হৃদি)

.

--ভাব কোথায় দেখাচ্ছি।(আমি)

.

--তাহলে যা আমাদের পিছনে পিছনে আছোস কেনো?(হৃদি)

.

--মানে আমি তোদের পিছনে কোথায়।(আমি)

.

--পিছনেই তো।।।তোর কাজ শেষ।তাহলে এখন নিজের রুমে যা।।।আমি আর জারা আজ থেকে এখানেই থাকবো।(হৃদি)

.

--আর আমি একা ঘুমাবো।(আমি)

.

--একা কোথায়।তোর পাশের রুমেই তো আমরা তাইনা।(হৃদি)

.

--ওকে আমিও একটা ছেলে বন্ধু বানিয়ে বাসায় নিয়ে আসি।(আমি)

.

--ঔ তোর বাসায় সুন্দরী একটা বোন।তোর মাথায় কি এইটুকু ও জ্ঞান নাই যে বাসায় কোনো ছেলেকে আনতে পারবি না।(হৃদি)

.

--তোর মাথায় কি জ্ঞান নাই।।।।তোর বাসায় এতো সুন্দর একটা ভাই।আর তুই বাসায় তোর বান্ধুবী নিয়ে আসছোস।(আমি)

.

--আমার ইচ্ছা আমি নিয়ে আসছি।।।আর শোন একদম জারার দিকে নজর দিবি না।(আমার কানে কানে বললো হৃদি)

।।।।

।।।।

জারা আমাদের ঝগড়া দেখছে আর হাসছে।।।এতো কিছু না আমরা যে আরো কত ঝগড়া করি।আমি রাগে আমার রুমের দরজা বন্ধ করে দিলাম।।বেডে শুয়ে পরলাম।।।আমার আবার রাগ হলে অনেক কিছু করতে মন চাই।তার মাঝে গিটার বাজানোটাও আছে।।।গিটার টা হাতে নিয়ে সুর তুলতে লাগলাম।।।

।।।

সেই তুমি কেনো এতো অচেনা হলে,সেই আমি কেনো তোমাকে দুঃখ দিলে........

।।।।

।।।।

গান গাইলে আমার রাগ টা একটু কমে যায়।।।হয়তো বেশীই কমে যায়।আর এই গিটারটা আমার সবচেয়ে ফেবারিট জিনিসের মধ্যে একটা।ক্লাস ৭ এ যখন ছিলাম তখন আমার জন্মদিনে হৃদি আমাকে গিফট করেছিলো।।।ওর সাথে যত রাগারাগিই হয় না কেনো কোনো কোনো জিনিস মুহুর্তে ই সব ঠিক করে দেই।।।দরজাটা খুলে দিলাম।।।

.

--কি বলছিলাম না গান গাওয়ার পরে এমনিতেই আমার ভাইটা বের হয়ে আসবে দেখছোস তো।(হৃদি জারাকে বললো)

.

--wow কত সুন্দর গান গাও তুমি।(জারা)

.

--হুমমম আমিই শিখিয়েছি ওকে।।।জানিস খুব সুন্দর গিটার বাজাতে পারে ওওও।(হৃদি)

.

--হুমমম শুনে তো বুঝলামই।।।(জারা মুচকি হেসে বললো)

।।।।।

।।।।।

তিনজনে সারা বিকাল গল্প করলাম।।।কি আর করার আজকে আমাকে একাই থাকতে হবে রাত্রে।।।কিছুই করার নাই।।।রাতে সবাই মিলে ডিনার করে যার যার রুমে চলে গেলাম।।আমিও চলে আসলাম।।।এসেই শুয়ে পরলাম।।।একটা ঘুম হয়ে গেলো।।।অর্ধেক রাত্রে মনে হচ্ছে কেউ আমাকে ডাকছে।।।চোখ খুলতেই দেখি জারা আমাকে ডাকছে।

.

--কত ঘুমাও।।।কখন থেকে ডাকছি।(জারা)

.

--তুমি এতো রাতে এখানে।(আমি)

.

--আরে কিছুই হবে না।তুমি চিন্তা কইরো না তো।।।(জারা)

.

--আস্তে বলো কেউ শুনে ফেলবে।(আমি)

.

--আরে কেউ শুনবে না।।।সবাই নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে।(জারা)

.

--তা এতো রাতে এখানে কি করছো।(আমি)

.

--আমার জন্য তোমার আজকে একা ঘুমাতে হচ্ছে তাই একটু তোমার একাকিত্ব দূর করতে আসলাম।(জারা)

.

--মানে।(আমি)

.

--চুপ শুধু মানে মানে করে।(আমাকে জরিয়ে ধরলো জারা শক্ত করে।।)

.

--আমার যদি আকাশ পরীদের মতো পাখা থাকতো তাহলে তোমাকে নিয়ে ঔ আকাশ দিয়ে ঘুরে বেরাতাম এখন।।।(জারা)

.

--তোমার তো পাখা নাই কিন্তু।(আমি)

.

--আশে পাশে কি পুকুর আছে।।চলো ঘুরে আসি দুজনে।(জারা)

.

--আরে না।।।তুমি এভাবেই আমার বুকের মাঝে লুকিয়ে থাকো।।কোথাও যেতে হবে না আজকে।(আমি)

.

--কেনো ভালো লাগছে না কোথাও যেতে।(জারা)

.

--সেটা না।।।তোমার সাথে গল্প করতে মন চাচ্ছে শুধু।(আমি)

.

--ওওও।।তাহলে করো গল্প।(জারা)

.

--তো এক রাতেই এতো জামাকাপড় এসবের ব্যবস্থা করলে কিভাবে?(আমি)

.

--তোমাদের কলেজের পাশে যে শপিং মলটা আছে না।।।ঔখানে গিয়েছিলাম।।আর যে জামাগুলা ভালো লেগেছে সব নিয়ে আসছি।(জারা)

.

--টাকা দিয়েছিলে(আমি)

.

--সেইটা আবার কি।(জারা)

.

--মানে তুমি চুরি করে নিয়ে আসছো সব।(আমি)

.

--আমি চুরি করতে যাবো কেনো।।।আমি একজন রাজকন্যা।।।(জারা)

.

--তাহলে কিসের বিনিময়ে এতো জামা কাপড় নিয়ে আসলে।(আমি)

.

--কেনো এমনি এমনি নিয়ে আসলে কি সেইটা চুরি করা হয়।(জারা)

.

--হ্যা।আমাদের এইখানে সেটা চুরি।(আমি)

.

--সরি।।।(জারা)

.

--তুমি কালকে থেকে কলেজে যাবা না।(আমি)

.

--কেনো।(জারা)

.

--দেখো নি কলেজের ছেলেরা কিভাবে তোমার দিকে তাকিয়ে থাকে।।।সেটা আমার ভালো লাগে না।(আমি)

.

--ওরে বাবারে।।।তোমার মনে হচ্ছে জ্বলছে খুব।(জারা)

.

--হ্যা জ্বলছে।।।তুমি কলেজে যাবা না কালকে থেকে।(আমি)

.

--তারা তো শুধু দেখেই যাবে।।।কিছুই করতে পারবে না।।।দেখুক তারা তোমার সাথে তো বিয়ে আমারই হবে তাই না।(জারা)

.

--তাও।আমার ভালো লাগে না।(আমি)

.

--আরে কথা বইলো না তো।।আমাকে ঘুমাতে দাও।।আমি তোমার বুকের মাঝে ঘুমাবো।।।(জারা)

।।।।

।।।।

জারাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে শুয়ে পরলাম।।।দুজনেই ঘুমিয়ে গেলাম।।।এক ঘুমে সকাল হয়ে গেলো।।।উঠেই দেখি জারা আমার পাশে নেই।মানে সকাল হওয়ার আগেই ও চলে গেছে হৃদির কাছে সে যাইহোক।।।ফ্রেস হয়ে রেডি হয়ে নিচে নামলাম নাস্তা করতে।দেখি জারা আর হৃদি কলেজ ড্রেস পরে বসে বসে নাস্তা করছে।।।আজকে জারাকে আরো সুন্দর লাগছে।।।কেনো বুঝতে পারলাম।।।হৃদি মনে হচ্ছে সাজিয়ে দিয়েছে ওকে।

.

--জারা মা তোমাকে তো অনেক সুন্দর লাগছে।(আম্মা)

.

--দেখতে হবে আমি সাজিয়ে দিয়েছি ওকে।(হৃদি)

.

--তুই সাজিয়েছিস বলেই তো পেত্নী পেত্নী লাগছে।(আমি)

.

--কি।।।(জারা রেগে গেলো)

.

--হৃদয় তুই চুপ থাক তো।।।জারা তোমার বাবা আর আম্মুর নাম্বার টা দিয়ো তো আমাকে।।।তাদের সাথে কথা বলবো একটু।(বাবা)

.

--কিন্তু আঙ্কেল।(জারা)

.

--কোনো কথা নয়।।।তোমার আঙ্কেল যা বলছে সেটাই করো।(আম্মু)

.

--আসলে ওনারা খুব গরীব তো তাই মোবাইল ফোন নাই তাদের কাছে।।।কিন্তু আমার কাকুর কাছে আছে।(জারা)

.

--ওকে তাহলে একদিন তোমার বাবা আর আম্মুকে এখানে আসতে বইলো।(আম্মু)

.

--ঠিক আছে আন্টি।(জারা)

।।।।

।।।।

দুজন উঠে চলে আসলো।।।আমার জন্য একটু দারালোও না।।।জারা তো ভালোই মেনেজ করেছে।।আর রাগ করেছে হয়তো আমার কথায়।।।কিন্তু আমি কি ওকে রাগাতে চেয়েছি।আমি তো হৃদিকে রাগাতে চেয়েছিলাম।কিন্তু এখন দুজনই রেগে গেছে।দুর দুজনে রিক্সায় উঠে চলে গেলো।।।আমি যে কি করি একটা রিক্সা ও পাচ্ছি না।হঠাৎই একটা মেয়ে কন্ঠ ডাক দিলো।

.

--রিক্সা পাচ্ছো না।।চলো আমরা তো একই ক্লাসেই পড়ি।একসাথে যেতে পারি।(অচেনা একটা মেয়ে)

.

--জ্বী ধন্যবাদ।।।কিন্তু আপনি যেতে পারেন।(আমি)

.

--আরে আসো না।।না আসলে মনে হয় আজকে ক্লাসে লেইট হয়ে যাবে।।।আর স্যার কালকে কি বলেছিলো মনে তো আছে তাই না।(মেয়েটা)

.

--ওকে ঠিক আছে।একটু সরে বসুন।(দেরী হলে স্যার ক্লাসে ঢুকতে দিবেন না।তাই বাধ্য হয়ে বসতে হলো মেয়েটার পাশে)

.

--একি এখনই ফাকা একটা রিক্সা গেলো।।।(আমি)

.

--আরে নামছো কেনো।।।মামা চলেন তো।।আপনি কি পাগল হয়ে গেছেন নাকি।(মেয়েটা)

.

--ফাকা রিক্সা এখন পেলাম তাই ঔটাই উঠবো।।।ঔ মামা দারান।(আমি)

.

--দারাবে না।(মেয়েটা)

.

--আরে কি হলো দারালো না।।।(আমি)

.

--মামা চলেন তো।।।(মেয়েটা)

।।।।

।।।।

রিক্সা ওয়ালা মামা রিক্সা চালাতে শুরু করলো।।।আমাকেও বাধ্য ছেলের মতো চুপচাপ বসে থাকতে হলো।কিছুই করার ছিলো না এখন।একটা রিক্সা গেলো তাও ডাক দেওয়ার পর শুনলো না।।।

.

--হাই আমি শান্তা।(মেয়েটা)

.

--আমি হৃদয়।।।(আমি)

.

--আমাকে তুমি করে বলতে পারো।।।কারন আমরা তো একই ক্লাসেই পড়ি।(শান্তা)

.

--হুমমম বলা যায়।(আমি)

.

--ঔভাবে চেপে বসছেন কেনো পরে যাবেন তো।(শান্তা)

.

--জ্বী আমি ঠিক আছি।।।(আমি)

।।।।

।।।।

মেয়েটা আমার সাথে কথা বলতে চাচ্ছে কিন্তু আমি কোনো সুযোগ দিচ্ছি না।।।কারন এমন কত মেয়ে আমার উপর চান্জ মারার চেষ্টা করছে সব সময় তো হৃদিই মেনেজ করছে কিন্তু আজকে একা পরে গেছি আমাকেই মেনেজ করতে হচ্ছে।।।কোনোরকম কলেজে এসে গেছি।।।ভাড়াটা দিয়ে ক্লাসে চলে আসলাম সোজা।।।দেখি হৃদি আর জারা দুইটা ছেলের সাথে গল্প করতে ছিলো।।।অনেকটা হেসে হেসেই কথা বলতে ছিলো।।।ছেলে দুইটা হাসানোর চেষ্টা করছে হৃদি আর জারাকে।।।দুইজনও হেসে যাচ্ছে।।।জারার উপর খুব রাগ হচ্ছে আমার।।।ও আমার বোনের উপর জাদু করেছে।।আমার যে বোন কখনো আমি ছাড়া অন্য কোনো ছেলের সাথে কথাই বলে নাই সে আজ কথা হেসে হেসে কথা বলছে দুইটা ছেলের সাথে।।।আর জারাও গল্প করছে।।।খুব রাগ হচ্ছে আমার।।।কিন্তু কিছুই করার নাই।ক্লাস থেকে বের হলাম না আমি।।।ক্লাসেই চুপ চাপ বসে পরলাম।।।জারা আর হৃদি আর ওদের সাথে কথা বললো না।।।ছেলে দুইটা বুঝতে পারছে আমি হৃদির ভাই কারন আমাদের চেহারা একই।তাই ওরাও চলে গেলো ওদের জায়গায়।।।।

।।।

।।।

নতুন একজন স্যার এসেছে আমাদের ক্লাসে।

।।।

.

--আমি মূলত এই কলেজের সাহিত্যের শিক্ষক।আমার এখন ক্লাস ছিলো না।।।কিন্তু তোমাদের কামাল স্যার আজকে আসবে না তাই আমাকেই আসতে হলো।।।প্রথমে ক্লাস শুরু করবো একটা গান দিয়ে।।।কে গান গাইতে পারো।(স্যার)

.

--স্যার আমি।(কেউ হাত তুললো না।।।আমার রাগ হয়েছে।এমনিতেই গান গাইতে মন চাইছিলো।।।আর হৃদি আর জারাও বুঝে গেলো যে আমার অনেক রাগ হয়েছে)

.

--নাম কি তোমার?(স্যার)

.

--স্যার হৃদয় বাপ্পী।(আমি)

.

--ঠিক আছে হৃদয় গান গাইতে পারো।(স্যার)

.

--হুমম।(আমি বেঞ্চে থেকে বের হয়ে স্যারের সামনে আসলাম)

.

--স্যার আসবো।(শান্তা ঢুকলো ক্লাসে)

.

--হ্যা আসে।(স্যার)

।।।।

।।।।

শান্তা গিয়ে বসলো একটা বেঞ্চে।

.

--তো হৃদয় তুমি গান গাইতে পছন্দ করো?(স্যার)

.

--জ্বী না স্যার।আমি রেগে গেলে গান গায়।(আমি)

.

--তাহলে কি এখন রেগে আছো।(স্যার)

.

--জ্বী স্যার।।।(আমি)

.

--wow প্রথম দেখলাম কেউ রাগলে গান গায়।।।তো শুরু করো গানটার পরে গল্প শুরু করি।(স্যার)

.

--জ্বী স্যার।(আমি)

।।।।।

।।।।

।।।

।।

(((((চলবে)))))

।।

।।।

।।।।

।।।।।


Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.